Palash Biswas On Unique Identity No1.mpg

Unique Identity No2

Please send the LINK to your Addresslist and send me every update, event, development,documents and FEEDBACK . just mail to palashbiswaskl@gmail.com

Website templates

Zia clarifies his timing of declaration of independence

What Mujib Said

Jyoti basu is DEAD

Jyoti Basu: The pragmatist

Dr.B.R. Ambedkar

Memories of Another Day

Memories of Another Day
While my Parents Pulin Babu and basanti Devi were living

"The Day India Burned"--A Documentary On Partition Part-1/9

Partition

Partition of India - refugees displaced by the partition

Friday, August 21, 2015

All crossfires Must stop.All previous cases should be investigated by judiciary. Shah Abdul Hannan খাই খাই রোগের ওষুধ ক্রসফায়ার নয় সহজ কথা আলফাজ আনাম

All crossfires Must stop.All previous cases should be investigated by judiciary.
Shah Abdul Hannan
খাই খাই রোগের ওষুধ ক্রসফায়ার নয়
সহজ কথা
আলফাজ আনাম

২১ আগস্ট ২০১৫,শুক্রবার, ০০:০০


Posted by: Shah Abdul Hannan <shah_abdul_hannan@yahoo.com>


আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা থেকে তার দলের নেতাকর্মীদের অসুখ ভালোভাবে ধরতে পেরেছেন। ১৫ আগস্ট শোক দিবসের আগে এক সমাবেশে তিনি নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন খাই খাই স্বভাব পরিত্যাগ করার। তিনি বলেছিলেন, ক্ষমতার স্বাদ ভবিষ্যতেও থাকবে। কিন্তু এই যে খাই খাই স্বভাব, দলকে ও প্রধানমন্ত্রীকে খাটো করা এই অভ্যাস পরিত্যাগ করুন। ১১ আগস্ট ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কের পাশে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ আয়োজিত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। দলের সাধারণ সম্পাদক দল ও সহযোগী সংগঠনগুলোর এই অসুখের কথা জানলেও, এই অসুখ সারাবার জন্য পুরনো ওষুধ প্রয়োগের কৌশল নেয়া হয়েছে। এই ওষুধ কতটা কার্যকর হবে কিংবা এর পাশর্^প্রতিক্রিয়া কতটা ভয়ঙ্কর হতে পারে তা নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে।
ক্ষমতাসীন দলের মধ্যে খাই খাই ভাব এখন কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ছে। ফলে কে বেশি খাবেন তা নিয়ে নিজেদের মধ্যে রক্তারক্তির ঘটনা বেড়েই চলছে। ১৫ আগস্ট শোক দিবস সামনে রেখে এই অসুখ যে কতটা গভীরে পৌঁছেছে, তার লক্ষণগুলো স্পষ্ট হয়ে ওঠে। রাজধানীতে দুই পক্ষের খুনোখুনিতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও আওয়ামী লীগের তিনজন নেতাকর্মী মারা গেছেন। শোক দিবসের এক দিন আগে একসাথে তিনজন মানুষের মৃত্যু ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে তো বটেই, সাধারণ মানুষের মধ্যেও ভীতির সঞ্চার করেছে। এরপর আমরা দেখলাম, কুষ্টিয়ায় শোক দিবসে আওয়ামী লীগের কর্মসূচিতে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে একজন মারা যান। এর মধ্যে প্রকাশ্য অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি ছোড়ার ছবি সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছে। অস্ত্রধারী ব্যক্তির লাইসেন্স করা অস্ত্র থেকে গুলি ছোড়া হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। একই দিন চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্ষমতাসীন দলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরো একজন মারা যান। এরপর আরেকটি মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে কচুয়ায়। একটি স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের উপবৃত্তির টাকায় চাঁদা দাবি করে ছাত্রলীগ। স্কুলের প্রধান শিক্ষক তা দিতে অস্বীকার করেন। আরেকজন শিক্ষক এর প্রতিবাদ করেন। প্রধান শিক্ষক ও প্রতিবাদকারী শিক্ষককে মারধর করা হয়। এ খবর জানার পর স্কুলের শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদ বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করে। এই মানববন্ধনে হামলা করা হলে ৪০ জন শিক্ষার্থী আহত হয়। এর মধ্যে কয়েকজনের হাত ও পা ভেঙে দেয়া হয়। এর আগে আমরা দেখছি, মাগুরায় দুই পক্ষের গোলাগুলিতে মায়ের জঠরে থাকা এক শিশু গুলিবিদ্ধ হয়। আহত অবস্থায় মায়ের পেট থেকে শিশুটিকে বের করা হয়। সেখানে একজন বৃদ্ধ গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। দেখা যাচ্ছে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহিংসতার কারণে মায়ের জঠরে থাকা শিশু, স্কুলপড়–য়া ছাত্রছাত্রী থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত কেউ যেন নিরাপদ নয়।
বেশির ভাগ সহিংস ঘটনা বা খুনোখুনির পেছনে রয়েছে আর্থিক সংশ্লিষ্টতা। এর সাথে যোগ হয়েছে প্রভাব বিস্তার। কারণ এলাকায় প্রভাব বিস্তার করতে পারলে বিনা টেন্ডারে সরকারি কাজ পাওয়া যায়, এলাকার পোশাক কারখানাগুলোর ঝুট ব্যবসায়ের নিয়ন্ত্রণ নেয়া যায়। এ ছাড়া এলাকায় নিয়মিত চাঁদাবাজির টাকা পকেটে চলে আসে। ফলে রাজধানীসহ সারা দেশে ক্ষমতাসীন দল ও সহযোগী সংগঠনগুলোর একাধিক গ্রুপ তৈরি হয়েছে। এক গ্রুপ আরেক গ্রুপের বিরুদ্ধে মাস্তানি করে নিজের প্রভাব বাড়াচ্ছে। এক হিসাবে দেখা যাচ্ছে, এ বছরের সাত মাসে ক্ষমতাসীন দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে মারা গেছেন ৩৫ জন নেতাকর্মী।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা এসব খুনোখুনি নিয়ে বিভিন্ন সময় সতর্ক করলেও তাতে কোনো কাজ হচ্ছে না। এই কাজ না হওয়ার কারণ হচ্ছে, ক্ষমতাসীন দলের ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত এই বার্তা পৌঁছে গেছে যে, এখনই টাকা কামানোর সুযোগ। এই সুযোগ কে কতখানি নেবেন তা নিয়ে মূলত সংঘর্ষের ঘটনাগুলো ঘটছে। সারা দেশে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, প্রশাসন পরিচালনা, পুলিশের ওপর নিয়ন্ত্রণ এমনকি ব্যক্তিপর্যায়ে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের ওপর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এমনভাবে সম্পৃক্ত হয়ে পড়েছেন যে, বহু নেতাকর্মী কোনো পরিশ্রম ছাড়া টাকা আয় করতে পারছেন। বহু ব্যবসায়ী ভয় থেকে; শুধু বেঁচে থাকার জন্য আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের কোনো ধরনের টাকা ছাড়াই ব্যবসায়ে অংশীদার বানিয়ে ফেলছেন। অথবা মাসে মাসে মাসোয়ারা দিচ্ছেন।
আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের কাছে এ বার্তা বহু আগেই গেছে যে, দুর্নীতি করে বা ভিন্ন মতের ব্যক্তিদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় বা সম্পত্তি দখল অন্যায় বলে বিবেচিত হবে না। ব্যাংক থেকে হাজার কোটি টাকা লুটপাট হয়ে কার পকেটে কিভাবে গেছে, সে খবর সংবাদকর্মী বা বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের চেয়ে ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা বেশি জানেন। তারা দেখছেন, ওপর তলার নেতারা যদি মাসে কোটি টাকা আয় করতে পারেন তারা কেন মাসে লাখ টাকা আয় করতে পারবেন না। ব্যাংক কিংবা শেয়ারবাজার লুটপাটের সাথে জড়িতদের বিচার তো দূরে থাক, তারা এখন সরকার পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। বেসিক ব্যাংক থেকে হাজার কোটি টাকা লুটপাটের পরও ব্যাংকের চেয়ারম্যানের সম্পৃক্ততা খুঁজে পায় না দুর্নীতি দমন কমিশন। কিন্তু মাহমুদুর রহমান কেন তার সম্পদের হিসাব নির্দিষ্ট সময়ে দেননি সে জন্য তিন বছরের জেল। দুর্নীতি দমন ও পৃষ্ঠপোষকতা কিভাবে হচ্ছে একটি উদাহরণই যথেষ্ট।
গত আট বছর থেকে খাই খাই ভাব দলের মধ্যে এমন ভাবে বিস্তার ঘটছে, এখন তা প্রকাশ্য রূপ নিয়ে সামনে চলে এসেছে। ২০০৫ সালে বিনাভোটের নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরাও জানেন এই সরকারের কোনো বৈধতা নেই। কখন কী হয় তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। যে সরকারের নৈতিক ভিত্তি থাকে না, সে দলের নেতাকর্মীরা ক্ষমতাকে সুযোগ হিসেবে কাজে লাগাবে, এটাই স্বাভাবিক। সৈয়দ আশরাফ যতই নেতাকর্মীদের বলুন না কেন, ক্ষমতার স্বাদ ভবিষ্যতেও থাকবে ধৈর্য ধরুন। নেতাকর্মীরা তা মানতে চাইবে না। কারণ দলের প্রতি মাঠপর্যায়ে জনসমর্থন কোন পর্যায়ে আছে তা মাঠের নেতাকর্মীরা ভালো বোঝেন। কম সময়ে যত বেশি সুযোগের সদ্ব্যবহার করা যায় ততই লাভ। ফলে দিন যত যাচ্ছে নিজেদের মধ্যে কামড়াকামড়ি ততই বাড়ছে।
সরকারের নীতিনির্ধারকেরা সম্ভবত বিষয়টি উপলব্ধি করে রাশ টেনে ধরার চেষ্টা করছেন। এখন সরকারের পক্ষ থেকে কঠোর হওয়ার বার্তা দেয়া হচ্ছে। ঢাকায় এক শিশুকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে আটক এক ছাত্রলীগ নেতা ক্রসফায়ারে মারা গেছেন। একই রাতে মাগুরায় মায়ের পেটে শিশু গুলিবিদ্ধ হওয়ার আসামি আরেক সাবেক ছাত্রলীগ নেতাও ক্রসফায়ারে মারা গেছেন। কুষ্টিয়ার অস্ত্রধারী পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন। যোগাযোগমন্ত্রী ও ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে অ্যাকশন শুরু হয়ে গেছে। কিন্তু এই অ্যাকশন কতটা কার্যকর হবে কিংবা এর প্রতিক্রিয়া দলের মধ্যে কতটা পড়বে তা এখন দেখার বিষয়।
যদি মনে করা হয় দু-একজনকে বিনাবিচারে হত্যা করলে ক্ষমতা ও আর্থিক স্বার্থকে কেন্দ্র করে ক্ষমতাসীন দলের মধ্যে দ্বন্দ্ব-সঙ্ঘাত কমে যাবে, তা হবে ভুল। দলের ওপরতলার প্রভাবে নিচের দিকে আর্থিক স্বার্থে ক্ষমতার বলয় সৃষ্টি হয়। শুদ্ধি অভিযান আর বড় বড় দুর্নীতির বিচার ছাড়া খাই খাই রোগের জীবাণু দলের ভেতর থেকে দূর করা সম্ভব হবে না। ক্রসফায়ারের মাধ্যমে সাময়িকভাবে হয়তো ভয় সৃষ্টি হবে। কিন্তু অল্প দিনের মধ্যে নতুন মাত্রা নিয়ে ফিরে আসবে। সরকারের উচিত হবে ক্ষমতার দ্বন্দ্বে যেসব হত্যা বা সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে তার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দায়ী দলের নেতাকর্মীদের আইনি প্রক্রিয়ায় বিচারের আওতায় আনা। এতে তদন্তের মাধ্যমে বেরিয়ে আসবে সঙ্ঘাত ও সংঘর্ষের মূল কারণ ও পেছনের প্রভাবশালী নেতাদের পরিচয়। কিন্তু বিনাবিচারে এভাবে হত্যার কারণে মূল ব্যক্তিরা আড়ালে থাকছেন। নিজেদের স্বার্থে তারা আজিবর কিংবা আরজু মিয়া বানাবেন।
ক্রসফায়ারে ছাত্রলীগের দুই নেতা নিহত হওয়াকে সমর্থন করতে পারছে না ছাত্রলীগ। আইন, মানবাধিকার ও নৈতিকতার দিক থেকে কোনো বিচারবহির্ভূত হত্যা সমর্থনযোগ্য নয়। এ ধরনের হত্যাকাণ্ড সঙ্কটকে আরো গভীর করবে। প্রকৃতপক্ষে মাঠপর্যায়ে ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা একাধিক গ্রুপে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন। যে গ্রুপের নেতা বা কর্মী ক্রসফায়ারে মারা যাচ্ছেন, অপর গ্রুপের ওপর তাদের ক্ষোভের মাত্রা আরো বাড়ছে। হাজারীবাগ থানা ছাত্রলীগের সভাপতি আরজু মিয়া নিহত হওয়ার পর তার পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ষড়যন্ত্রের কারণে আরজু নিহত হয়েছে। স্থানীয় আওয়ামী লীগ এই হত্যাকাণ্ডের নিন্দা করে শুধু বিচার দাবি করেনি, সংবাদ সম্মেলন করে এ জন্য র‌্যাবকে দায়ী করেছে। স্থানীয় সংসদ সদস্য ফজলে নূর তাপস বলেছেন, 'আরজু নিরীহ-নিরপরাধ ছেলে। আরজুর কোনো অপরাধ থাকলে তার জন্য আইন ছিল, বিচার হতো। কিন্তু এ রকম একটি ছেলে, যার কোনো ব্যাড রেকর্ড নেই, কোনো মামলা-জিডি পর্যন্ত নেই, সেই ছেলেটাকে ধরে নিয়ে গিয়ে সকালবেলায় মেরে দিলো। এটা কোনো কথা হতে পারে? এটা তো কোনো যৌক্তিক ঘটনা হতে পারে না!'
এটিকে 'বন্দুকযুদ্ধ' হিসেবে র‌্যাব যে দাবি করছে, সে বিষয়ে তাপস বলেন, 'এটি (বন্দুকযুদ্ধ) একটি তথাকথিত গৎবাঁধা কথা। এর কোনো মানে হয় না। এটা বিশ্বাসযোগ্যও নয়। এ রকম একটি নিরীহ ছেলের মৃত্যু আমি কোনোভাবে মেনে নিতে পারছি না। আমি এর তীব্র নিন্দা জানিয়েছি। প্রতিবাদ জানিয়েছে সবাই। আমরা এর সুষ্ঠু বিচার চাই। আমি তো মনে করি, এটা নারায়ণগঞ্জে যে রকম একটি ঘটনা (সাত খুন) ঘটেছিল, সে রকমই একটি পুনরাবৃত্তি, এ ছাড়া কিছু না' (প্রথম আলো ২০ আগস্ট ২০১৫)। ফজলে নূর তাপসের মতো এখন আওয়ামী লীগের অনেক নেতার উপলব্ধি হচ্ছে ক্রসফায়ারের নামে হত্যাকাণ্ড সমর্থনযোগ্য নয়। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে ও পরে শতাধিক বিরোধী দলের নেতাকর্মীকে এভাবেই হত্যা করা হয়েছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক আন্দোলনের মামলা ছাড়া তাদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা ছিল না। এদের অনেকে ছিল কলেজ ও বিশ^বিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র। রাজপথে প্রকাশ্যে পুলিশ গুলি চালিয়ে তাদের হত্যা ও পঙ্গু করেছে। সে সময় আওয়ামী লীগের নেতারা বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডকে সমর্থন জানিয়েছিলেন। এখন সময় এসেছে সব ধরনের বিচারবহির্ভূত হত্যা বন্ধের দাবি করার, আগের হত্যাকাণ্ডগুলোর তদন্ত করার। বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডে ছাত্রলীগের নেতার মৃত্যু যেমন বেদনাদায়ক, ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের মৃত্যুও বেদনাদায়ক। ক্ষমতায় থাকা না থাকার ওপর নিহতদের স্বজনদের বেদনা কমবেশি হয় না।
বর্তমান সরকার দলের নেতাকর্মীদের নিয়ে যে সঙ্কটের মধ্যে পড়েছে, ক্রসফায়ার এই সঙ্কট সমাধানের মহৌষধ নয়। সরকার ও দলের ভেতর থেকে দুর্নীতির পৃষ্ঠপোষকতা বন্ধ করা এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এই খাই খাই রোগ দূর করা সম্ভব। আর এ জন্য দরকার হবে সরকারের নৈতিক ভিত্তি তৈরি করা। জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া প্রশ্নবিদ্ধ ও জবরদস্তিমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সরকারের কোনো নৈতিক ভিত্তি থাকে না। এ ধরনের সরকারে নানা মাত্রায় সঙ্কট সৃষ্টি হয়। নিজেদের মধ্যে খুনোখুনি এবং তা নিয়ন্ত্রণে ক্রসফায়ার সেই গভীর সঙ্কটের একটি রূপমাত্র।

--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

No comments:

Post a Comment