Palash Biswas On Unique Identity No1.mpg

Unique Identity No2

Please send the LINK to your Addresslist and send me every update, event, development,documents and FEEDBACK . just mail to palashbiswaskl@gmail.com

Website templates

Zia clarifies his timing of declaration of independence

What Mujib Said

Jyoti basu is DEAD

Jyoti Basu: The pragmatist

Dr.B.R. Ambedkar

Memories of Another Day

Memories of Another Day
While my Parents Pulin Babu and basanti Devi were living

"The Day India Burned"--A Documentary On Partition Part-1/9

Partition

Partition of India - refugees displaced by the partition

Wednesday, December 10, 2014

প্রধানমন্ত্রী কি ’৭৫ পূর্ববর্তী পররাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করতে যাচ্ছেন

প্রধানমন্ত্রী কি '৭৫ পূর্ববর্তী পররাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করতে যাচ্ছেন

​    ​
আমীর খসরু

মাত্র কয়েকদিন আগেই যুক্তরাষ্ট্র পররাষ্ট্র দফতরের এ্যসিস্টান্ট সেক্রেটারি নিশা দেশাই বিসওয়ালের ঢাকা সফর নিয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং স্থানীয় সরকার মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত মন্তব্য করেছিলেন। তিনি শুধু নিশা দেশাইকে 'দুই আনার মন্ত্রী'সহ নানা কথাই বলেননি - ঢাকাস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজিনাকে বাসার কাজের বুয়ার নামের সাথে তুলনা করেছিলেন। এ বিষয়টি শুধু যুক্তরাষ্ট্র কেন কেউই ভালোভাবে নেয়নি সত্যি, সাথে সাথে তার এই বক্তব্যকে সরকার এবং সরকার প্রধানের মনোভাবের প্রতিফলন বলেও মনে করা হচ্ছিল।

শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে সংবাদ সম্মেলন করেন তাতে যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে যে মন্তব্য করা হয়েছে তা নতুন ভাবনা-চিন্তার জন্ম দিয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী ৫ জানুয়ারির নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে বাধা সৃষ্টির জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে দায়ী করেন এবং সামগ্রিকভাবে যে বার্তাটি দিয়েছেন বলে মনে হয় তাহলো - যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাংলাদেশের চরম বৈরি সম্পর্ক চলছে এবং এমন পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্রকে বাংলাদেশের প্রয়োজন নেই বলে জানিয়ে দিয়েছেন স্পষ্ট ভাষায়। সবচেয়ে বড় যে বার্তাটি সম্ভবত প্রধানমন্ত্রী দিতে চেয়েছেন তাহলো - তার সরকার ১৯৭৫ পূর্ববর্তী সরকারের পররাষ্ট্র নীতির দিকেই ফিরে যেতে চাইছেন কিনা?

স্বাধীনতাত্তোর সময়ে সঙ্গত কারণেই বাংলাদেশ সোভিয়েত ইউনিয়নমুখী হয়ে পড়েছিল। আর এর কারণগুলো ছিল - স্বাধীনতা যুদ্ধে সোভিয়েত ইউনিয়ন বাংলাদেশকে কৌশলগত কারণেই অকুন্ঠ সমর্থন দান এবং অপর যে কারণটি ছিল তাহলো - ভারতের তৎকালীন ক্ষমতাসীন ইন্দিরা গান্ধীর নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস সরকারের পররাষ্ট্র নীতিও ছিল সোভিয়েতমুখী। তৎকালীন সময়ের বিশ্ব ব্যবস্থাটি বর্তমানের মতো ছিল না, বিশ্ব ব্যবস্থাটি ছিল দুই শক্তি অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র বনাম সোভিয়েত ইউনিয়নের নেতৃত্বাধীন। এর মধ্যে কিছু দেশ '৫০ ও '৬০-এর দশকে জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের পথ ধরেছিল। কিন্তু প্রকৃত বিচারে জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন ছিল আসলে সোভিয়েত ইউনিয়নের পরোক্ষ প্রভাব বলয়ের মধ্যে। যেসব দেশ প্রকাশ্যে যুক্তরাষ্ট্রের বিরোধিতা কিংবা সোভিয়েত ইউনিয়নকে সমর্থন জানাতে চাইতো না বা পারতো না তারাই জোট নিরপেক্ষ দেশের খাতায় নাম লেখাতো। স্নায়ু যুদ্ধের সে সময়কালে বাংলাদেশ ক্রমাগতভাবে সোভিয়েতমুখী হয়ে পড়ে।

এরপরে বাংলাদেশের রাজনীতিতেও পট-পরিবর্তন ও ব্যাপক মাত্রায় পরিবর্তিত হয় পররাষ্ট্রনীতিতে। বিশ্ব ব্যবস্থাতেও নানা বড় ধরনের পরিবর্তন হয়েছে '৮০ ও '৯০-এর দশকে। যদিও এর লক্ষণগুলো '৮০-র দশকেই শুরু হয় এবং পোল্যান্ডের পট-পরিবর্তন ঘটে যায় লেস ওয়ালেসা'র নেতৃত্বে সলিডারিটির মাধ্যমে। এরপরে ১৯৬১ সালে যে বার্লিন ওয়াল উঠেছিল দুই বড় শক্তির লড়াইয়ের মধ্যদিয়ে তা ভেঙ্গে ফেলা হয় ১৯৮৯ সালের মাঝামাঝি। আর ইউরোপ জুড়ে চলতে থাকে ব্যাপক পরিবর্তন। খোদ সোভিয়েত ইউনিয়ন - যারা বেশ কয়েক বছর পেরেস্ত্রয়িকা এবং গ্লাসনস্ত বলতে শুরু করেছিল পরিবর্তনের নামে, তার পতন ঘটে ১৯৯১ সালে।

কাজেই '৭০-এর দুই শক্তির স্নায়ুযুদ্ধের যে বিশ্ব ছিল পরবর্তীকালে তা আর রইলো না। বিশ্ব ব্যবস্থা ক্রমাগত এককেন্দ্রীক হয়ে পড়ে এবং পুরো বিশ্ব জুড়ে নানা পরিবর্তন দেখা যায় এরপরেও। ৯/১১ অর্থাৎ টুইন টাওয়ারে বোমা, ইরাক-আফগানিস্তানে যুদ্ধ, ইসলামী জঙ্গীবাদসহ নানা প্রসঙ্গ দৃশ্যপটে এসে যায়। এরপরে রাশিয়া এবং চীনের সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠা, চীনের বড় ধরনের উত্থান এবং যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বৈরি সম্পর্ক, ভারতের নয়া মেরুকরণের পরেও রাশিয়ার দিকে প্রতিরক্ষাসহ বিভিন্ন কারণে ঝুকে থাকার প্রবণতাগুলো বিবেচনার মধ্যে আনতে হবে। বিবেচনা আনতে হবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রাজনীতি, যুক্তরাষ্ট্রের সরব উপস্থিতি, চীন সাগরে চীন বনাম যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিযোগিতা, ভারত মহাসাগর কার দখলে থাকবে তার প্রতিযোগিতা, আফ্রিকায় কার উপস্থিতি থাকবে চীনের না পশ্চিমী দুনিয়ার - এ সব বিষয়গুলো বিবেচনার মধ্যে আনতে হবে। প্রধানমন্ত্রী নিশ্চয়ই জানেন, ১৯৭৫ পূর্ববর্তী অবস্থায় আর কোনোভাবেই ফিরে যাওয়া সম্ভব নয়। কারণ এটা এখন এক নতুন পৃথিবী। এখানে তেল-গ্যাসের জন্য যুদ্ধ আছে, দখলের প্রতিযোগিতা আছে সত্যি, তারপরেও পুরো ব্যবস্থাই এখন পর্যন্ত এককেন্দ্রীক।

৫ জানুয়ারির নির্বাচনের জন্য প্রধানমন্ত্রী শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রকে দায়ী করলেন। ৫ জানুয়ারির মতো এমন ভোটারবিহীন নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হোক তা ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশসহ অধিকাংশ দেশই চায়নি একমাত্র ভারত ছাড়া। এ বিষয়টি মনে রাখতে হবে, ওই সময় দিল্লির ক্ষমতায় ছিল কংগ্রেস সরকার। বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ওই সময় দিল্লিতে যে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল তাতে ভারত তখন স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছিল - ভারত আওয়ামী লীগ সরকারকে কেন চায় এবং কেন ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে দিল্লির সমর্থন রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশগুলো এর সাথে একমত হতে পারেনি। এমনকি জাতিসংঘ মহাসচিব বারবার উদ্যোগ নিয়েছিলেন বাংলাদেশের রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিরসনের জন্য।

এর আগে থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক কিছুটা শীতল হতে থাকে। রাশিয়া থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র এবং পারমাণবিক বিদ্যুৎ রিঅ্যাক্টর কেনাসহ নানা কারণে বাংলাদেশ এখন রাশিয়ার দিকে ঝুকে পড়েছে। এখানে এ বিষয়টিও মনে রাখতে হবে যে, ভারতের মোদী সরকার যুক্তরাষ্ট্রের সাথে যেমন ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলতে চায় তেমনি যুক্তরাষ্ট্রও ভারতের সাথে সুসম্পর্ক চায় চীনকে মোকাবেলাসহ ভারত মহাসাগর ও অন্যান্য নিরাপত্তা কৌশলগত স্বার্থে। আগামী ২৬ জানুয়ারি ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি করা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে। ১৯৪৭ সালে ভারত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর এই প্রথম কোনো মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রধান অতিথি হচ্ছেন।

রাশিয়া নিজেও ইউক্রেন সমস্যা নিয়ে বড় ধরনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের ঝামেলার মধ্যে রয়েছে। এছাড়া ইরাক এবং সিরিয়া প্রশ্নেও যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোর সাথে রাশিয়ার তীব্র মতভেদ ও মতভিন্নতা রয়েছে। ভারতের বর্তমান মোদী সরকার বাংলাদেশে সব দলের অংশগ্রহণে একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে। এ কথাটিও সবাই জানেন যে, চীনের সাথে সম্পর্কোন্নয়নের চেষ্টা ভেস্তে গেছে গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ চুক্তি না হওয়ার কারণে। চীনের সাথে সম্পর্ক এখন শীতল। একইভাবে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সাথেও সম্পর্ক তেমন একটা ভালো নয়।

এমন এক পরিস্থিতিতে কোন বিবেচনায়, কি চিন্তা করে সরকার একের পর এক আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নিচ্ছে - যার মমার্থ সামান্য কান্ডজ্ঞান আছে এমন ব্যক্তির পক্ষেও বুঝতে পারা সম্ভব নয়। ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর যুদ্ধ ঘোষণা এটি নতুন কিছু নয়। এ বিষয়টি পশ্চিমা কোন দেশই সমর্থন করছে না। এ বিষয়টিও বিবেচনার মধ্যে রাখতে হবে যে, যুক্তরাষ্ট্রের জিএসপি সুবিধা বন্ধ করে দেয়ার পেছনের কারণগুলো কি কি? এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন সময় মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্র জিএসপি সুবিধা না দিলে কোনো অসুবিধা নেই। এ বিষয়টি মনে রাখা প্রয়োজন যে, জিএসপি বন্ধ করার স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদী নানা প্রতিক্রিয়া শুধু যে যুক্তরাষ্ট্রেই সীমাবদ্ধ থাকবে তাই নয়, ইউরোপের বাজারকেও ভবিষ্যতে যে প্রভাবিত করবে না, তার গ্যারান্টি কোথায়? তাছাড়া যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশী গার্মেন্টসের সবচেয়ে বড় বাজার। ভাবমূর্তির সঙ্কট তো রয়েছেই।

ইউক্রেনকে রাশিয়ায় অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ভোটাভুটিতে বাংলাদেশ প্রথমে রাশিয়ার পক্ষে ভোট দিতে চাইলেও শেষ পর্যন্ত ভোটদানে বিরত থাকে। ভোটদানে বিরত থাকাও প্রকারান্তরে সমর্থনের কাছাকাছি। আইএস জঙ্গী প্রশ্নে বাংলাদেশ তার অবস্থান স্পষ্ট না করায় এর নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া পড়েছে পশ্চিমী দুনিয়ায়। এভাবে একের পর এক সিদ্ধান্ত গ্রহণে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্তই হয়েছে এবং হচ্ছে।

একথা বহুবার বলা হয়েছে যে, প্রধানমন্ত্রী ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সরকারের আন্তর্জাতিক বৈধতা যেমন কায়মনোবাক্যে কামনা করেন, তেমনি এই সরকারটি দীর্ঘমেয়াদী হোক তার ইচ্ছাও প্রবল। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমী দুনিয়ায় এ সরকারটির বৈধতার সঙ্কট যেমন রয়েছে, তেমনিভাবে তারা চায় অবিলম্বে সব দলের অংশগ্রহণে একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান। প্রধানমন্ত্রীর আপত্তি সেখানেই। আর এ কারণেই শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমী দুনিয়ার উপরে বিরক্তই শুধু নয়, চরম মাত্রায় ক্ষুব্ধ। এখানে এ কথাটিও উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, বাকশাল গঠনের সময়ে সোভিয়েত ইউনিয়ন, ভারতের সমর্থন যেমন মিলেছিল ঠিক তেমনটি আর হবে না পরিবর্তিত বিশ্ব ব্যবস্থার কারণে।

বৈধতার সঙ্কটের কারণে প্রধানমন্ত্রী অতি উচ্চমাত্রায় ক্ষোভ প্রকাশ করলেও এর নেতিবাচক দিকটি বিশাল এবং রাজনৈতিক, বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক বিষয় বিবেচনায় ব্যাপক। এই জানুয়ারির দিকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াশিংটনে যাওয়ার কথা - তা প্রধানমন্ত্রীর সাংবাদিক সম্মেলনের পরে আদৌ অনুষ্ঠিত হবে কিনা - এমন প্রশ্ন উঠছে ইতোমধ্যেই। এছাড়াও কৌশলগত মিত্র রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের নানাবিধ কর্মকা- রয়েছে। এ সবের ভবিষ্যৎই বা কি দাড়াবে?

এ অবস্থায় কার উপর ভরসা করে, কি চিন্তা করে একলা চলো নীতি গ্রহণ করতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী? ভেনিজুয়েলাসহ ওই অঞ্চলের বেশ কিছু দেশ একলা চলো নীতি গ্রহণ করেছে এ কারণে যে, ওই সরকারগুলোর অভ্যন্তরীণ জনসমর্থন রয়েছে। সাথে সাথে তেলসহ নানা সম্পদে তারা সম্পৃদ্ধ। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের ক্ষেত্রে অবস্থাটি সম্পূর্ণ বিপরীত। একলা চলো নীতি তখনই গ্রহণ করা যায় যখন জনগণ তার পরিপূর্ণ সমর্থন জ্ঞাপন করে থাকে সরকারের ওই নীতির প্রতি।

১৯৭৫ পূর্ব পররাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করতে চাইলেও প্রধানমন্ত্রী তা পারবেন না পরিবর্তিত বিশ্ব ব্যবস্থার কারণে, যার ব্যাখ্যা ইতোপূর্বেই দেয়া হয়েছে। কাজেই একলা চলো নীতির প্রতিক্রিয়ায় পরিস্থিতি কতো দূর যায়, কোনদিকে মোড় নেয় তাই এখন দেখার বিষয়।।

http://www.amaderbudhbar.com/?p=5424

No comments:

Post a Comment