Palash Biswas On Unique Identity No1.mpg

Unique Identity No2

Please send the LINK to your Addresslist and send me every update, event, development,documents and FEEDBACK . just mail to palashbiswaskl@gmail.com

Website templates

Zia clarifies his timing of declaration of independence

What Mujib Said

Jyoti basu is DEAD

Jyoti Basu: The pragmatist

Dr.B.R. Ambedkar

Memories of Another Day

Memories of Another Day
While my Parents Pulin Babu and basanti Devi were living

"The Day India Burned"--A Documentary On Partition Part-1/9

Partition

Partition of India - refugees displaced by the partition

Tuesday, December 20, 2011

Fwd: [bangla-vision] Conspiracy started !!!!!



---------- Forwarded message ----------
From: Desh Bondhu <desh_bondhu@ymail.com>
Date: 2011/12/19
Subject: [bangla-vision] Conspiracy started !!!!!


 

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বললেন আমি আগেই ঘটনা জানতাম

স্টাফ রিপোর্টার
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন বলেছেন, রাজধানীতে গতকাল যে সহিংস ঘটনা ঘটবে তা তিনি আগেই জানতে পেরেছিলেন। গোয়েন্দারা তাকে এ খবর দিয়েছিল। সে অনুযায়ী তিনি ব্যবস্থাও নিয়েছিলেন। আর এ জন্যই ঘটনা অল্পতেই সামাল দেয়া সম্ভব হয়েছে।
গতকাল সারাদিন রাজধানীতে ঘটা নানা সহিংসতা সম্পর্কে সাংবাদিকদের কাছে মন্তব্য করতে গিয়ে তিনি সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সহিংসতার ঘটনার জন্য বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়াকে দায়ী করেন। তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত এসব ঘটনা ঘটিয়েছে। ঘটনার মূলে খালেদা জিয়া। .....???????

Desh-Bondhu, 
'Desher Kotha Bolay'



From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
To:
Sent: Sunday, 18 December 2011, 21:23
Subject: [KHABOR] Arrest Khaleda Zia and Golam Azam immediately !!!!

 
BNP-JAMAT STARTED ANARCHY ALL OVER THE COUNTRY TO SAVE THE WAR CRIMINALS AND THE
 CORRUPTED TARIQUE AND KOKO !!
 
We urge govt. to arrest Khaleda Zia and Golam Azam immediately.
 

হঠাৎ বিস্ফোরণ আগুন, নিহত ২

ঢাকাসহ ৮ জেলায় চোরাগোপ্তা হামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক | তারিখ: ১৯-১২-২০১১
prothom-alojobs news details small ad
গতকাল সকাল থেকেই হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা, ককটেলের বিস্ফোরণ, গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় রাজধানীজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এ রকম পরিস্থিতি ছিল ঢাকার বাইরে কয়েকটি জেলায়ও। ঢাকায় ককটেল বিস্ফোরণে একজন এবং সিলেটে বাসের ভেতরে আগুনে পুড়ে একজন মারা গেছেন।
গতকাল রোববার মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনার আয়োজন করে বিএনপি। এ জন্য ঢাকার বাইরে থেকে বিএনপির বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মীকে ঢাকায় জড়ো করার চেষ্টা ছিল। তবে বিএনপির পক্ষ থেকে এভাবে লোকসমাগমের কথা প্রকাশ করা হয়নি। বিভিন্ন জায়গায় রাজধানীমুখী নেতা-কর্মীদের বহনকারী গাড়ি আটকে দেয় পুলিশ। বিএনপির সংবর্ধনা কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে রাজধানীসহ আট জেলায় চোরাগোপ্তা হামলার ঘটনা ঘটেছে। জেলাগুলো হচ্ছে: সিলেট, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, বরিশাল, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর ও রাজশাহী। এ ছাড়া চট্টগ্রামে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে মঞ্চ তৈরি করে সকাল থেকে দিনভর সমাবেশ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়েছে।

ককটেল বিস্ফোরণ, নিহত ১: সকাল সাড়ে নয়টায় মতিঝিলের এল্লাল চেম্বারের সামনে ককটেলের বিস্ফোরণে আরিফুজ্জামান (২৫) নামের একজন নিহত ও জাহাঙ্গীর আলম (৩৫) নামের একজন আহত হন।
গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দাবি করেন, নিহত আরিফুজ্জামান তাঁদের দলের নেতা। পুলিশ তাঁকে গুলি করে হত্যা করেছে।
তবে
নিহত আরিফুজ্জামানের মা ফাতেমা বেগম হাসপাতাল মর্গে সাংবাদিকদের বলেন, আরিফুজ্জামান গাড়ি চালানো শিখছিলেন। তিনি রাজনৈতিক দলের নেতা বা কর্মী নন, তবে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিতেন।
আরিফুজ্জামান সকালে কেন মতিঝিলে যান, জানতে চাইলে ফাতেমা বেগম বলেন, আলাল নামের একজনের কাছে গাড়ি চালানো শিখতেন আরিফুজ্জামান। সকাল সাতটার দিকে গাড়ি চালানো শেখার জন্য বের হন। তাঁর বাসা উত্তর গোড়ানে। এ ঘটনায় আরিফুজ্জামানের বাবা জয়নাল আবেদীন অজ্ঞাতদের আসামি করে মতিঝিল থানায় একটি হত্যা মামলা করেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীর কথা: গতকাল সকাল সাড়ে নয়টায় একাধিক ভাড়া করা বাসে মতিঝিলে এসে নামেন কিছু তরুণ-যুবক। কিছুক্ষণ পর হঠাৎ পর পর তিনটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। এরপর দুজনকে পড়ে থাকতে দেখা যায়। র‌্যাব-৩-এর পরিচালক রফিকুল ইসলাম বলেন, প্রাথমিকভাবে তাঁদের মনে হয়েছে, নিহত যুবক ককটেল বহন করছিলেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গ সূত্র জানিয়েছে, বিস্ফোরণে নিহতের মাথার চুল পুড়ে গেছে, গলার বাঁ দিকে গভীর ক্ষত রয়েছে আর বাঁ হাতে সাদা পাউডার-জাতীয় পদার্থ মাখা ছিল। তাঁর গলায় ধাতব স্প্লিন্টার পাওয়া গেছে।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ঘরোয়া রেস্তোরাঁর সামনের সিগারেট বিক্রেতা সোহরাব হোসেন বলেন, কিছু যুবক বাস থেকে নেমে এক জায়গায় জড়ো হচ্ছিলেন। কোনো মিছিল বা স্লোগান ছিল না। হঠাৎ পর পর তিনটি বিস্ফোরণের শব্দ হয়। লোকজন ভয়ে ছোটাছুটি করে নিরাপদ জায়গায় চলে যায়। তিনি দোকানসহ ঘরোয়া রেস্তোরাঁর ভেতরে চলে যান। এ সময় যুবকেরা চার-পাঁচটি গাড়ি ভাঙচুর করেন। কয়েক মিনিটের মধ্যে পুলিশ এলে ভাঙচুরকারীরা পালিয়ে যান।
ককটেল বিস্ফোরণে আহত জাহাঙ্গীর আলম বলেন, তিনি শেয়ার ব্যবসা করেন। সকালে সিটি ব্যাংকের সামনে দিয়ে সেনাকল্যাণ ভবনের দিকে যাচ্ছিলেন। রাস্তা পার হওয়ার সময় সড়ক বিভাজকের কাছে হঠাৎ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটলে তিনি পড়ে যান। এরপর তিনি পায়ে আঘাতের বিষয়টি টের পান।



__._,_.___

--
Palash Biswas
Pl Read:
http://nandigramunited-banga.blogspot.com/

No comments:

Post a Comment