কলকাতা: নির্বাচন কমিশনের আবেদনের ভিত্তিতে পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে এখনই কোনও স্থগিতাদেশ দিল না সুপ্রিম কোর্ট। ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়ার জন্য কেন বাহিনী পাওয়া গেল না তা জানতে চেয়েছে সর্বোচ্চ আদালাত। পাশাপাশি পর্যাপ্ত বাহিনী কী ভাবে পাওয়া যেতে পারে, কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের কাছে তা জানতে চেয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। ২৮ জুন, শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টে এই মামলার পরবর্তী শুনানি। সেদিনই পর্যাপ্ত বাহিনী কী ভাবে পাওয়া যেতে পারে, তা সুপ্রিম কোর্টে জানাতে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
পর্যাপ্ত বাহিনী ছাড়া পঞ্চায়েত ভোট করতে অপারগ নির্বাচন কমিশন। এই কথা জানিয়ে বুধবার সকালেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় রাজ্য নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনের তরফে সর্বোচ্চ আদালতে ভোট প্রক্রিয়ায় স্থগিতাদেশ চেয়ে আবেদন করা হয়েছে। আজই দুপুর দুটোয় সুপ্রিম কোর্টে পঞ্চায়েত মামলার শুনানি। সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকারও।
উত্তরাখণ্ডের ভয়াবহ প্রাকৃতিক বিপর্যয় ও ছত্তিসগড়ে মাওবাদী সমস্যা। এই দুই জায়গাতেই প্রচুর পরিমাণে কেন্দ্রীয় বাহিনী মজুত রাখতে হয়েছে। ফলে এখনই পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত নির্বাচনের জন্য বাহিনী পাঠানো সম্ভব নয় বলে গত সোমবারই জানিয়ে দেয় কেন্দ্র। এই অবস্থায় পর্যাপ্ত বাহিনী ছাড়া ২, ৬ ও ৯ জুলাই ভোট করা সম্ভব নয় বলে আদালতে জানিয়ে দিল রাজ্য নির্বাচন কমিশন।
এর আগে বুধবার সকালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে নিরাপত্তা বাহিনী নিয়ে জট কাটাতে নয়া প্রস্তাব দেয় আদালত। আদালতের প্রস্তাব অনুসারে, দ্বিতীয় পর্বের বর্ধমান বা উত্তর ২৪ পরগণা জেলাকে সরানো হেক তৃতীয় পর্বে এবং তৃতীয় পর্বের মালদা জেলাকে সরানো হোক চতুর্থ পর্বে। এদিন সকালে নির্বাচন কমিশন ও রাজ্য সরকারের আইনজীবীদের কাছে এই প্রস্তাব করে প্রধান বিচারপতি অরুণ মিশ্র ও বিচারপতি জয়মাল্য বাগচির ডিভিশন বেঞ্চ। কিন্তু এই প্রস্তাবে বাহিনী জট কাটবে না বলেই মনে করছে নির্বাচন কমিশন।
পর্যাপ্ত বাহিনী ছাড়া পঞ্চায়েত ভোট করতে অপারগ নির্বাচন কমিশন। এই কথা জানিয়ে বুধবার সকালেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় রাজ্য নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনের তরফে সর্বোচ্চ আদালতে ভোট প্রক্রিয়ায় স্থগিতাদেশ চেয়ে আবেদন করা হয়েছে। আজই দুপুর দুটোয় সুপ্রিম কোর্টে পঞ্চায়েত মামলার শুনানি। সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকারও।
উত্তরাখণ্ডের ভয়াবহ প্রাকৃতিক বিপর্যয় ও ছত্তিসগড়ে মাওবাদী সমস্যা। এই দুই জায়গাতেই প্রচুর পরিমাণে কেন্দ্রীয় বাহিনী মজুত রাখতে হয়েছে। ফলে এখনই পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত নির্বাচনের জন্য বাহিনী পাঠানো সম্ভব নয় বলে গত সোমবারই জানিয়ে দেয় কেন্দ্র। এই অবস্থায় পর্যাপ্ত বাহিনী ছাড়া ২, ৬ ও ৯ জুলাই ভোট করা সম্ভব নয় বলে আদালতে জানিয়ে দিল রাজ্য নির্বাচন কমিশন।
এর আগে বুধবার সকালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে নিরাপত্তা বাহিনী নিয়ে জট কাটাতে নয়া প্রস্তাব দেয় আদালত। আদালতের প্রস্তাব অনুসারে, দ্বিতীয় পর্বের বর্ধমান বা উত্তর ২৪ পরগণা জেলাকে সরানো হেক তৃতীয় পর্বে এবং তৃতীয় পর্বের মালদা জেলাকে সরানো হোক চতুর্থ পর্বে। এদিন সকালে নির্বাচন কমিশন ও রাজ্য সরকারের আইনজীবীদের কাছে এই প্রস্তাব করে প্রধান বিচারপতি অরুণ মিশ্র ও বিচারপতি জয়মাল্য বাগচির ডিভিশন বেঞ্চ। কিন্তু এই প্রস্তাবে বাহিনী জট কাটবে না বলেই মনে করছে নির্বাচন কমিশন।
No comments:
Post a Comment