Palash Biswas On Unique Identity No1.mpg

Unique Identity No2

Please send the LINK to your Addresslist and send me every update, event, development,documents and FEEDBACK . just mail to palashbiswaskl@gmail.com

Website templates

Zia clarifies his timing of declaration of independence

What Mujib Said

Jyoti basu is DEAD

Jyoti Basu: The pragmatist

Dr.B.R. Ambedkar

Memories of Another Day

Memories of Another Day
While my Parents Pulin Babu and basanti Devi were living

"The Day India Burned"--A Documentary On Partition Part-1/9

Partition

Partition of India - refugees displaced by the partition

Friday, October 17, 2014

ছাত্রদল এখনো রাস্তায়,যাদবপুরের শ্লোগান এখন জনতার সংগ্রাম চলবেই আমাদের সংগ্রাম চলবেই, চলবে… # অভিষেকেই যুব-রাজ মিলে গেল তৃণমূল যুবা ও তৃণমূল যুব দায়িত্বে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় পলাশ বিশ্বাস

ছাত্রদল এখনো রাস্তায়,যাদবপুরের শ্লোগান এখন

জনতার সংগ্রাম চলবেই

আমাদের সংগ্রাম চলবেই, চলবে…

# অভিষেকেই যুব-রাজ

মিলে গেল তৃণমূল যুবা ও তৃণমূল যুব

দায়িত্বে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়


পলাশ বিশ্বাস

Photo: programme #hokkolorob :  1. Black badging  2. Postering  3. Mass convention  4. Torch rally  5. Token MASS hunger strike for 24 hours (from 6 pm)  6. Peaceful cultural demonstration  7. Screening of HOKKOLOROB videos  *All 'outsiders' are welcome.  Today completes one month for which the police atrocities  on the peaceful protesters of Jadavpur University went  unpunished.    Source : Subham Rath

শাসকের রক্ত চক্ষুকে উপেক্ষা করে আবার রাস্তায় যাদবপুর।


আবার রাস্তায় ছাত্রসমাজ।


আমরা পাশে আছি যাদবপুর।


জনতার সংগ্রাম চলবেই।


আমাদের সংগ্রাম চলবেই, চলবে…


ছাত্র সমাজের দাবি শুধু ছাত্রদের দাবি নয়।


পচনধরা সমাজব্যবস্থার বিরুদ্ধে যুব সমাজের সরাসরি বিদ্রোহ ঘোষণা।

এই বিপ্লবকে স্বাগত।


আমাদের ঔ সব বিদ্রোহী ছেলেমেয়েরা দুধে ভাতে থাকার লড়াই লড়ছে না কিন্তু ,তাঁরা অন্ধকারের বিরুদ্ধে,তাঁরা নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে ,তাঁরা এই মগের মুল্লুকের বিরুদ্ধে ,শাসকের রক্তচক্ষুর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেমেছে,আমরা ক্লীবের মত চুপচাপ

কেন?


সময় লিখবে আমাদের অপরাধ!


খবর হল,চরম অচলাবস্থার মধ্যেই নিরাপত্তারক্ষীদের সাহায্য নিয়ে অরবিন্দ ভবনে ঢুকলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অভিজিত্‍ চক্রবর্তী। আজ সকালে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ঢুকে পড়ুয়াদের প্রবল বিক্ষোভের মুখে পড়েন তিনি। বাধ্য হয়ে তাঁকে অরবিন্দ ভবনের বাইরেই অপেক্ষা করতে হয়। অবশেষে নিরাপত্তারক্ষী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মীদের সাহায্য নিয়ে অরবিন্দ ভবনে ঢুকলেন উপাচার্য। মধ্যরাতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পুলিশি তাণ্ডবের প্রতিবাদে উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে সরব পড়ুয়ারা। গতকালই ফের প্রতিবাদে গর্জে উঠে যাদবপুর। এই পরিস্থিতিতে পুজোর ছুটির পর তিনি এই প্রথম ক্যাম্পাসে পা দিতেই ফের অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়-ক্যাম্পাস।


ছাত্রছাত্রীদের ওপর পুলিসি নিগ্রহের এক মাস কেটে গেলেও উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে সন্ধেয় ক্যাম্পাস থেকে ঢাকুরিয়া পর্যন্ত মশাল মিছিল করেন ছাত্রছাত্রীরা। ঢাকুরিয়া থেকে মিছিল ফিরে আসে বিশ্ববিদ্যালয় চত্ত্বরে। যাদবপুর থানার সামনে উপাচার্য অভিজিত চক্রবর্তীর কুশপুতুল পোড়ান ছাত্রছাত্রীরা। অভিজিত চক্রবর্তীর পদত্যাগের দাবিতে অনড় ছাত্রছাত্রী ও অধ্যাপকদের একাংশ। বৃহস্পতিবার কালো ব্যাজ পরে প্রতিবাদ জানান ছাত্রছাত্রীরা। গণ-কনভেনশনেও অংশ নেন তাঁরা। উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে মহামিছিল করে অধ্যাপক সংগঠন জুটা।


ছাত্রছাত্রীরা পড়াশোনা শুরু করলেও প্রথাগতভাবে ক্লাস বলতে যা বোঝায় যাদবপুরে তা এখনও বন্ধ। আর্টসের ছাত্রছাত্রীরা গাছতলায় ক্লাস করছেন। সায়েন্সের পড়ুয়ারা ক্লাস রুমে ক্লাস করলেও সাড়া দিচ্ছেন না রোল কলে। ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ল্যাবরেটরিতে কয়েকটি ক্লাস হলেও হচ্ছে না থিয়োরি ক্লাস।


ইতিমধ্যে শাসকের  ছাত্র রাজনীতিতে বড় সড় পরিবর্তনে মুখ্য়মন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির রকম সকম দেখে মনে হয়,তিনি তার রাস্তাতেই চলবেন।

আন্দোলনে মদ গাঁজা ভাঙ্গের গন্ধ শোঁকা দিদির সাংসদ ভাইপো এখন বাংলার ছাত্র রাজনীতিতে শাসকের মুখ।


সংবাদে প্রকাশশ,# অভিষেকেই যুব-রাজ

মিলে গেল তৃণমূল যুবা ও তৃণমূল যুব

দায়িত্বে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

ঘোষণা করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

# মোদী সরকারের সমালোচনায় মমতা

একাধিক প্রকল্প বাতিল ও বন্ধ

ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী

# নতুন সরকার যৌথ শাসন ব্যবস্থা ভেঙে  দিতে চাইছে

১০০ দিনের কাজের নিয়ম বদল

"গরিবের ভাত মারছে কেন্দ্র'

"টাকা মিলছে না ১০০ দিনের প্রকল্পের'

"তিন মাস বন্ধ জে এন এন ইউ আর এমের কাজ'

মোদী সরকারকে তোপ মুখ্যমন্ত্রীর


ইতিমধ্য়ে নিজের দফতরে ঢুকতে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়লেন উপাচার্য। অরবিন্দ ভবনের সামনে বিক্ষোভরত ছাত্রছাত্রীদের দেখে তাঁদের মধ্যে দুজনের সঙ্গে কথা বলতে চান উপাচার্য। অরবিন্দভবনের বাইরে চেয়ারে বসে পড়েন তিনি। যদিও পদত্যাগের দাবিতে অনড় ছাত্রছাত্রীরা অভিজিত্‍ চক্রবর্তীর সঙ্গে কোনও কথা বলেননি। শেষ পর্যন্ত বিক্ষুব্ধ ছাত্রছাত্রীদের ব্যারিকেডের মধ্যে দিয়েই অরবিন্দভবনে ঢুকে যান উপাচার্য। সাংবাদিক সম্মেলনে দাবি করেন, ছাত্রছাত্রীরাই তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয়ে নিরাপদে ঢোকার ব্যবস্থা করে দিয়েছে।


অন্যদিকে উপাচার্য অভিজিত চক্রবর্তীকে বয়কটের সিদ্ধান্ত নিলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরা। যাদবপুরের অধ্যাপক সংগঠন জুটার তরফে এ কথা জানানো হয়েছে। উপাচার্যের তৈরি করা কোনও কমিটিতে থাকবেন না জুটার সদস্যরা। তবে, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাভাবিক কাজকর্ম বজায় রাখতে ছাত্রছাত্রীরা ক্লাস করতে চাইলে তাঁরা ক্লাস নেবেন। গত ১৬ সেপ্টেম্বর রাতে উপাচার্যের তলব পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢোকে পুলিস। ছাত্রছাত্রীদের মারধর করে ঘেরাও তুলে দেওয়া হয়।

যাদবপুরের ছাত্রছাত্রী ও অধ্যাপকদের একাংশের প্রতিবাদ সত্ত্বেও অভিজিত চক্রবর্তীকে স্থায়ী উপাচার্য পদে নিয়োগ করেছে রাজ্য সরকার। সোমবার, তাঁর কাজে যোগ দেওয়ার কথা। ওইদিনই, রেজিস্ট্রারের কাছে প্রতিবাদপত্র জমা দেবে জুটা। জুটা মনে করছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে হাইকোর্টের নির্দেশ কার্যকর করার ব্যাপারে কিছু সমস্যা রয়েছে। বিষয়টি আদালতকে জানানোর জন্য রেজিস্ট্রারের কাছে দাবি জানাবে তারা।


যদিও কিছুটা হলেও নমনীয় হলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অভিজিত চক্রবর্তী। স্থায়ী উপাচার্যের পদে যোগ দিয়ে আজ তিনি বলেন, আন্দোলনকারী ছাত্রছাত্রীরা তাঁর সন্তানের মত। তাঁদের কিছু অভিমান থাকতেই পারে। আলোচনার মধ্যে দিয়ে তার সমাধান করতে হবে। যদিও ১৬ সেপ্টেম্বর ক্যাম্পাসে পুলিসি তাণ্ডব নিয়ে এদিন কোনও মন্তব্য করেননি তিনি।


দুপুর ১টা-কড়া পুলিসি পাহারায় কাজে যোগদান করলেন উপাচার্য। বিতর্ক সেফ প্যাসেজ নিয়ে। উপাচার্যের দাবি পড়ুয়ারাই সেফ প্যাসেজ দিয়েছেন।


দুপুর ১২:৩০-সাংবাদিক সম্মেলন শেষ করলেন উপাচার্য।


দুপুর ১২:১৫- সাংবাদিক সম্মেলন শুরু করলেন উপাচার্য।


সকাল ১১:৩০-অরবিন্দ ভবনে ঢুকলেন উপাচার্য।


সকাল ১১টা: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এলেন উপাচার্য। শুক্রবার কড়া পুলিসি প্রহরায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকলেন তিনি। দুপুর ১২টায় সাংবাদিক সম্মেলন করার কথা রয়েছে তার।


এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে গতকাল ২৪ ঘণ্টার প্রতীকি অনশনে বসেন পড়ুয়ারা। উপাচার্যের পদত্যাগের দাবি তুলেছেন অনশনকারীরা।


আজকালে লিখেছেন গৌতম চক্রবর্তী: উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে অবশেষে অরবিন্দ ভবনের সামনে অনশনে বসলেন ছাত্রছাত্রীরা৷‌ একদিনের প্রতীকী অনশন৷‌ ছাত্রছাত্রীদের ওপর পুলিসি আক্রমণের এক মাস পূর্তির দিনে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা তাঁদের আন্দোলন থেকে সরেননি৷‌ ছন্দে ফেরার একটা ইঙ্গিতের পাশাপাশি আন্দোলন হয়েছে৷‌ কোনও কোনও বিভাগে ক্লাস হয়েছে, পরীক্ষাও হয়েছে, ক্লাস বয়কটও চলেছে৷‌ ছাত্রছাত্রীদের ডাকা কনভেনশনে গান, বক্তৃতা, পথনাটিকা হয়েছে৷‌ সন্ধেয় মশাল মিছিল


এবং সবশেষে গণঅনশনে বসেছেন ছাত্রছাত্রীরা৷‌ এদিন শিক্ষক সংগঠন জুটাও বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে গান গেয়ে মিছিল করে তাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে৷‌ খবর ছিল এদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে আসতে পারেন উপাচার্য অভিজিৎ চক্রবর্তী৷‌ কিন্তু শেষ পর্যম্ত তিনি আসেননি৷‌ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্হায়ী উপাচার্য হওয়ার পর এখনও অভিজিৎবাবু একদিনও বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে পা রাখলেন না৷‌ স্বাভাবিক কারণেই প্রশ্ন উঠেছে, অচলাবস্হা কাটানোর ক্ষেত্রে তাঁর কি কোনও ভূমিকা নেই? সবটাই ছাত্রছাত্রী এবং শিক্ষক-শিক্ষিকাদের দায়িত্বঞ্জএদিকে, এদিন সকাল থেকেই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেক গেটে ছাত্রছাত্রীরা দাঁড়িয়ে অন্য ছাত্রছাত্রীদের কালো ব্যাজ পরিয়েছেন৷‌ ছাত্রছাত্রীরা এদিন কালো ব্যাজ পরে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে ঘোরাফেরা করেন৷‌ বেলা ১২টা থেকে কনভেনশন শুরু হয়৷‌ বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে ফেটসু-র কার্যালয়ের সামনে৷‌ যোগ দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী শিক্ষাবিদ মীরাতুন নাহার-সহ বহু বিশিষ্টজন এবং আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীরা৷‌ মীরাতুন দেবী বলেন, অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ৷‌ তাই ছাত্রছাত্রীদের এই আন্দোলনে প্রথম থেকেই আছি৷‌ ছাত্রছাত্রীরা তারুণ্যের প্রতীক৷‌ তাই তাদের পাশে থাকতে চাই৷‌ এই উপাচার্য যা করেছেন, তা অন্যায়৷‌ ছাত্রছাত্রীরা প্রতিবাদ করছে৷‌ কিন্তু তিনি কী করছেন? ছাত্রছাত্রীরা তো বিশ্ববিদ্যালয়ে আসছেন৷‌ তিনি আসছেন না৷‌ তবে কি তিনি নিজেকে 'অপরাধী' মনে করছেন? কনভেনশন চলার মধ্যেই যাদবপুরের অধ্যাপক-অধ্যাপিকাদের সংগঠন 'জুটা' তাদের মিছিল বের করে৷‌ গান গেয়ে অধ্যাপক-অধ্যাপিকারা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে ঘোরেন৷‌ জুটার সম্পাদক নীলাঞ্জনা গুপ্ত, অম্বিকেশ মহাপাত্র-সহ বহু অধ্যাপক-অধ্যাপিকা মিছিলে পা মেলান৷‌ মিছিল শেষে নীলাঞ্জনাদেবী বলেন, উপাচার্যের পদত্যাগ, ছাত্রছাত্রীদের ওপর পুলিসের নির্যাতন, ছাত্রীর শ্লীলতাহানি ও যৌন নিগ্রহের নিরপেক্ষ তদম্ত এবং বিভিন্ন সময় জারি করা নির্দেশিকার প্রত্যাহারের দাবি নিয়ে এই মিছিল হয়েছে৷‌ আমরা চাই বিশ্ববিদ্যালেয় স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরে আসুক৷‌ ছাত্রছাত্রীরা ক্লাসে আসুক৷‌ ক্লাস করুক৷‌ আমরা ক্লাস নিতে রাজি৷‌ কিন্তু এই উপাচার্য থাকলে সেই পরিবেশ হবে বলে আমরা মেনে নিতে পারছি না৷‌ ক্লাস কম হচ্ছে হয়ত৷‌ কিন্তু যাদবপুরের ভবিষ্যতের কথা চিম্তা করে আন্দোলন করতেই হচ্ছে৷‌ এর আগেও আন্দোলন হয়েছে৷‌ তবে এমন আন্দোলন আগে কখনও হয়নি৷‌ এদিন জুটার প্রতিনিধিরা বিজ্ঞান বিভাগের 'ডিন'-এর সঙ্গে গিয়ে দেখা করেন৷‌ ওই বিভাগের ডিন-ই শিক্ষকদের প্রতিদিনের ক্লাস করার তালিকা তৈরি করার নির্দেশ দিয়েছেন৷‌ জুটার প্রতিনিধিরা ওই তালিকা না দেওয়ার সিদ্ধাম্ত নিয়েছেন বলে জানান৷‌ অন্য দিকে, এদিন সকাল থেকেই বিজ্ঞান বিভাগের সব ক্লাসই হয়েছে৷‌ ছাত্রছাত্রীরা হাজিরা না দিয়েই ক্লাস করেছেন৷‌ কলা বিভাগের ইংরেজি পরীক্ষাও হয়েছে৷‌ কলা বিভাগের ছাত্র নেতা সমন্বয় রাহা জানান, একটি প্রজেক্টের কাজ জমা দিয়েছেন ছাত্রছাত্রীরা৷‌ তবে ক্লাস, পরীক্ষার খাতা জমা দেওয়া হলেও ছাত্রছাত্রীরা আন্দোলনের পথ থেকে সরেননি বলে জানান এস এফ আইয়ের এই ছাত্র নেতা৷‌ বিকেল ৫টা নাগাদ ছাত্রছাত্রীরা মশাল মিছিল বের করেন৷‌ ফেটসু-র সম্পাদক চিরঞ্জিত ঘোষ বলেন, আন্দোলন চলছে৷‌ প্রতীকী অনশনেও বসছেন ছাত্রছাত্রীরা৷‌ প্রায় ৫০০ জন ছাত্রছাত্রী এতে অংশ নেবেন৷‌ উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ে আসবেন কি আসবেন না, সেটা তাঁর বিষয়৷‌ তবে ওই উপাচার্যকে আমরা মানছি না৷‌ তাঁর পদত্যাগ চাই৷‌ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাভাবিক পরিস্হিতি ফিরিয়ে আনা ওই উপাচার্যের পক্ষে সম্ভব নয় বলেই আমরা মনে করি৷‌ শুক্রবার গ্রুপ বৈঠক হবে৷‌ তার পরই আমরা সিদ্ধাম্ত নেব৷‌ অন্যদিকে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের আন্দোলনকে ন্যায়সঙ্গত বলে দাবি করল মজদুর ক্রাম্তি পরিষদ৷‌ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীর শ্লীলতাহানিকে কেন্দ্র করে কর্তৃপক্ষের উদাসীনতার নিন্দায় সরব হয়েছে এই পরিষদ৷‌ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আভাস মুন্সি জানান, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে নিরপেক্ষ বিচারবিভাগীয় তদম্ত এবং উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি করা হয়েছে৷‌ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি ছাত্র রাজনীতির পরিবেশ বজায় রাখার দাবিও জানানো হয়েছে৷‌ ছাত্র রাজনীতির অধিকার সকলের আছে৷‌ সেখানে কোনওরকম জোরজুলুম চলে না৷‌ এদিকে অল ইন্ডিয়া ডি এস ও-র পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য কমিটির সম্পাদক অংশুমান রায় উপাচার্যকে স্হায়ী ঘোষণা করার সিদ্ধাম্তকে অত্যম্ত ন্যক্কারজনক বলে সমালোচনা করেন৷‌ তিনি বলেন, সমস্ত ভয়ভীতিকে উপেক্ষা করে যাদবপুরের ছাত্রছাত্রীরা যেভাবে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন তা শিক্ষণীয়৷‌                   




No comments:

Post a Comment