এই সময়,বারাসত : মুখ্যমন্ত্রীর ভাষায় 'বহিরাগত মাও-সিপিএম ' ঠেকাতে কামদুনির দুই দরজায় নাকাবন্দি শুরু করল পুলিশ৷ স্কুলের কচিকাঁচাদের বাদ দিয়ে সবাইকেই বুধবার থেকে পুলিশের কাছে পরীক্ষা দিতে হল৷ এমনকি সংবাদমাধ্যমের ফটোগ্রাফারদেরও ব্যাগ খুলে দেখাতে হল তার মধ্যে কোনও গোপন অস্ত্র আছে কি না৷ এর মধ্যেই ডিআইজি (পিআর ) দিলীপ বন্দ্যোপাধ্যায় কামদুনির পুলিশ ক্যাম্পের অবস্থান দেখে যান এদিন৷ পাশাপাশি এই পুলিশ কর্তা গ্রামের মানুষকে অভয় দেন৷ কিন্ত্ত 'বহিরাগত মাও ভূতে ' ভীত পুলিশ বাহিনী অপরাজিতার গ্রামকে কতটা ভয়হীন রাখতে পারবে , তা নিয়ে প্রশ্ন উঠে গেল পুলিশের এই নাকাবন্দির কারণেই৷ গ্রামের মানুষের আশঙ্কা, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই 'মাও -সিপিএম ' ঠেকাতে এই পুলিশি তত্পরতা৷
আম্বেদকর স্কুলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে আগেই৷ মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে গ্রামে টহল দিচ্ছে মহিলা পুলিশও৷ কয়ালপাড়ায় টুম্পা এবং মৌসুমী কয়ালের বাড়ির কাছেও মহিলা পুলিশ দেওয়া হয়েছে৷ মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে তর্ক করার পর টুম্পা-মৌসুমী নিরাপত্তার অভাব বোধ করছেন৷ সেই আতঙ্ক কাটাতেই রাজ্য মানবাধিকার কমিশন তাঁদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে বলে রাজ্য সরকারকে৷ সেইমতোই তাঁদের বাড়ির সামনে পুলিশ দেওয়া হয়েছে৷ পুলিশ কর্মীরা তাঁদের দু'জনের সঙ্গে কথাও বলেছেন৷ এদিন সকাল থেকে কামদুনি গ্রামে ঢোকার দুটি মূল প্রবেশদ্বারে নজরদারি শুরু করেছে পুলিশ৷ কামদুনি মোড় এবং বিডিও অফিস মোড় থেকে গ্রামে ঢোকার মুখে পুলিশি চেক আপের মুখে পড়তে হয় সংবাদমাধ্যমের কর্মীদেরও৷ এমনকি মহিলারাও ছাড় পাননি৷ বাইরের মহিলাদের গ্রামে আসার কারণ জানাতে হয় পুলিশকে৷ ডিআইজি দিলীপবাবু জানান, তিনি পুলিশ ক্যাম্পের পরিকাঠামো দেখতে এসেছিলেন৷ দুপুরে সিপিএম প্রভাবিত শিক্ষক সংগঠন এবিপিটিএ-র এক প্রতিনিধিদল কামদুনি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যায়৷ তার আগে তাঁরা জেলা প্রাথমিক স্কুল পরিদর্শককে একটি স্মারকলিপি দেন ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক প্রদীপ মুখোপাধ্যায়কে দেওয়া শোকজ চিঠি প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে৷
টুম্পা -মৌসুমীর বাড়ির সামনে পুলিশ প্রহরা৷ বুধবার অমর করের তোলা ছবি৷
আম্বেদকর স্কুলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে আগেই৷ মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে গ্রামে টহল দিচ্ছে মহিলা পুলিশও৷ কয়ালপাড়ায় টুম্পা এবং মৌসুমী কয়ালের বাড়ির কাছেও মহিলা পুলিশ দেওয়া হয়েছে৷ মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে তর্ক করার পর টুম্পা-মৌসুমী নিরাপত্তার অভাব বোধ করছেন৷ সেই আতঙ্ক কাটাতেই রাজ্য মানবাধিকার কমিশন তাঁদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে বলে রাজ্য সরকারকে৷ সেইমতোই তাঁদের বাড়ির সামনে পুলিশ দেওয়া হয়েছে৷ পুলিশ কর্মীরা তাঁদের দু'জনের সঙ্গে কথাও বলেছেন৷ এদিন সকাল থেকে কামদুনি গ্রামে ঢোকার দুটি মূল প্রবেশদ্বারে নজরদারি শুরু করেছে পুলিশ৷ কামদুনি মোড় এবং বিডিও অফিস মোড় থেকে গ্রামে ঢোকার মুখে পুলিশি চেক আপের মুখে পড়তে হয় সংবাদমাধ্যমের কর্মীদেরও৷ এমনকি মহিলারাও ছাড় পাননি৷ বাইরের মহিলাদের গ্রামে আসার কারণ জানাতে হয় পুলিশকে৷ ডিআইজি দিলীপবাবু জানান, তিনি পুলিশ ক্যাম্পের পরিকাঠামো দেখতে এসেছিলেন৷ দুপুরে সিপিএম প্রভাবিত শিক্ষক সংগঠন এবিপিটিএ-র এক প্রতিনিধিদল কামদুনি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যায়৷ তার আগে তাঁরা জেলা প্রাথমিক স্কুল পরিদর্শককে একটি স্মারকলিপি দেন ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক প্রদীপ মুখোপাধ্যায়কে দেওয়া শোকজ চিঠি প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে৷
টুম্পা -মৌসুমীর বাড়ির সামনে পুলিশ প্রহরা৷ বুধবার অমর করের তোলা ছবি৷
No comments:
Post a Comment