Palash Biswas On Unique Identity No1.mpg

Unique Identity No2

Please send the LINK to your Addresslist and send me every update, event, development,documents and FEEDBACK . just mail to palashbiswaskl@gmail.com

Website templates

Zia clarifies his timing of declaration of independence

What Mujib Said

Jyoti basu is DEAD

Jyoti Basu: The pragmatist

Dr.B.R. Ambedkar

Memories of Another Day

Memories of Another Day
While my Parents Pulin Babu and basanti Devi were living

"The Day India Burned"--A Documentary On Partition Part-1/9

Partition

Partition of India - refugees displaced by the partition

Tuesday, July 30, 2013

নানুরে আসন হারিয়েও বীরভূমে সবুজ বিপ্লব ঘটালেন অনুব্রতরা

নানুরে আসন হারিয়েও বীরভূমে সবুজ বিপ্লব ঘটালেন অনুব্রতরা

নানুরে আসন হারিয়েও বীরভূমে সবুজ বিপ্লব ঘটালেন অনুব্রতরা
হেমাভ সেনগুপ্ত

বোলপুর: লাল মাটিতে সবুজ বিপ্লবই দেখল বীরভূম৷ এখনও পর্যন্ত ভোটের যা ফল প্রকাশিত হয়েছে, তাতে গ্রাম পঞ্চায়েতের নির্বাচনে রীতিমতো একতরফা জয় পেয়ে বামেদের ধরাশায়ী করেছে শাসকদল তৃণমূল৷ একই সঙ্গে, জেলায় কংগ্রেসের কফিনেও শেষ পেরেকটি পুঁতে ফেলেছে তারা৷ পঞ্চায়েত সমিতি বা জেলা পরিষদের ফলেও নিশ্চিত জয় দেখছেন তৃণমূল নেতৃত্ব৷ শুধু জেলা নেতাদের যাবতীয় তম্বি সত্ত্বেও তৃণমূলের বিক্ষুব্ধ প্রার্থীরা বেশ কিছু জায়গায় গ্রাম পঞ্চায়েত দখল করে দলের মাথাব্যথা বাড়িয়ে রাখলেন৷ এমনকি যে নানুরে গ্রাম পঞ্চায়েত ও সমিতিতে বিনা লড়াইয়ে জয় পেয়েছে তৃণমূল, সেখানেই গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে জেলা পরিষদের একমাত্র লড়াই হওয়া আসনে সিপিএমের কাছে হেরে গেল তারা৷


২০০৮ সালের ভোটে বীরভূমের ১৬৭টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে ৯৯টি দখল করেছিল বামফ্রন্ট৷ এই ভোটে সেই হিসাবটাই প্রায় উল্টে গিয়েছে৷ এ বার তৃণমূল পেয়েছে ৯৮টি গ্রাম পঞ্চায়েত, যেখানে বামেদের দখলে থাকা পঞ্চায়েতের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ১৭৷ নানুর, লাভপুর, বোলপুর, দুবরাজপুর, সাঁইথিয়ার মতো এলাকায় সিপিএম প্রায় নেই৷ ইলমবাজারে তৃণমূলের জাফারুল ইসলামের সঙ্গে লড়াইয়ে গতবারের সিপিএম জেলা সভাধিপতি অন্নপূর্ণা মুখোপাধ্যায়ের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে৷ বামেদের কিছুটা মুখ রেখেছে মহম্মদবাজার৷ এখানে ১২টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে ৮টি পেয়েছে সিপিএম৷ কংগ্রেসের এটুকু স্বস্তিও জোটেনি৷ দলের শক্ত ঘাঁটি নলহাটিতে একটিও গ্রাম পঞ্চায়েতে জিততে পারেনি তারা৷ সেখানে ভাল ফল করেছে তৃণমূল, কিছুটা জমি ধরে রেখেছে সিপিএমও৷ লোবায় কৃষিজমি রক্ষা কমিটি ও মহম্মদবাজারে আদিবাসী গাঁওতার প্রার্থীরাও কোনও গ্রাম পঞ্চায়েত দখল করতে পারেননি৷


সিপিএম ও কংগ্রেস অবশ্য এই ফলাফলকে মানুষের রায় বলে মানতে রাজি নয়৷ সিপিএমের জেলা সম্পাদক দিলীপ গঙ্গোপাধ্যায় বলেছেন, 'এটা তো সন্ত্রাসের ফল৷ তৃণমূল দেদার ছাপ্পা ভোট দিয়ে, বুথ দখল করে এই ফল করিয়েছে৷' একই মত বীরভূম জেলা কংগ্রেস সভাপতি সৈয়দ সিরাজ জিম্মির৷ তাঁর মন্তব্য, 'মানুষের মধ্যে ভীতি ছিল৷ সন্ত্রাসের বাতাবরণে তৃণমূল ভোট করেছে৷ তাই গণতন্ত্রের প্রকৃত রায় এই ফলাফলে প্রকাশ পায়নি৷' তৃণমূল জেলা সভাপতি, সম্প্রতি একের পর এক বিতর্কে জড়ানো অনুব্রত মণ্ডল অবশ্য এমন মতামত গ্রাহ্যই করছেন না৷ বলছেন, 'মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর মানুষ ভরসা রেখেছেন৷ আমরা তিনটি স্তরেই ক্ষমতা দখল করব৷'

No comments:

Post a Comment