ত্রাতা বিজেপি, জট কাটল জমি বিলে
নয়াদিল্লি: দু'বছরের বিতর্ক শেষে সম্ভবত আগামী সপ্তাহেই পাশ হতে চলেছে বহুচর্চিত জমি অধিগ্রহণ বিল৷ বৃহস্পতিবারের দ্বিতীয় সর্বদলীয় বৈঠকে 'মোটামুটি মতৈক্যে'র পর আগামী সোমবারই সংশোধিত বিলটি লোকসভায় পেশ করতে চাইছে সরকার৷
কীভাবে সম্ভব হল এই মতৈক্য? যে বিজেপি গত কয়েক বছরে একের পর এক বিল পাশের ক্ষেত্রে মনমোহন সিং সরকারের পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে, বৃহস্পতিবারের বৈঠকে তারাই ইউপিএ-র ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হল৷ সরকার তাদের বেশ কিছু সংশোধনী মেনে নেওয়ায় জমি অধিগ্রহণ বিল সমর্থন করতে সম্মত হল বিজেপি৷ তৃণমূল, বামদলগুলি এবং ডিএমকে বিলটির বিরোধিতা করলেও, বিজেপি-র সমর্থন পেয়ে আর কালক্ষেপ করতে চাইছে না সরকার৷ কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়নমন্ত্রী জয়রাম রমেশ বলেছেন, যদি সংসদ সচল থাকে তো সোমবারই সংশোধিত বিলটি পেশ করা হবে৷ তাঁর দাবি, 'বিল নিয়ে মোটামুটি মতৈক্য হয়েছে৷ সকলেই চান বিলটি সংসদের আসন্ন অধিবেশনে পাশ হোক৷' সনিয়া ও রাহুল গান্ধীও দ্রুত বিলটি পাস করাতে চান৷
বৈঠকের শেষে বিজেপি নেত্রী সুষমা স্বরাজ জানিয়েছেন, 'আমরা মোট বারোটি সংশোধনী দিয়েছিলাম৷ সেগুলির অধিকাংশই মেনে নিয়েছে সরকার৷ তাই বিলটি পাস করাতে আমাদের কোনও আপত্তি নেই৷'
বিজেপি-র সম্মতি পেতে বিলে বেশ কিছু পরিবর্তন করতে রাজি হয়েছে সরকার৷ এর মধ্যে বেশ কিছু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন রয়েছে৷ যার ফলে বিলের চরিত্রও কিছুটা বদল হয়ে যাচ্ছে৷ বিজেপি বলেছিল, কৃষকের মালিকানা যাতে বজায় থাকে, সে জন্য জমি শুধু বিক্রি নয়, লিজে দেওয়ারও ব্যবস্থা রাখতে হবে৷ ৩৩ থেকে ৯৯ বছরের লিজ হতে পারে৷ জমি লিজে দিয়ে মাসে মাসে টাকা পাবেন কৃষকরা৷ অবশ্য জমি তাঁরা লিজে দেবেন, না বিক্রি করবেন তা কৃষকই ঠিক করবেন৷ সরকার এই দাবি মেনে নিচ্ছে৷ আজ সর্বদলীয় বৈঠকে জয়রাম বলেছেন, সলিসিটার জেনারেলের সঙ্গে কথা চলছে৷ আইনগত অসুবিধা না থাকলে এটা মেনে নিতে অসুবিধা নেই৷ সিপিএম নেতা বাসুদেব আচারিয়া জানিয়েছেন, 'আমরা বিষয়টি নিয়ে কোনও মত জানাইনি৷ এটা কৃষকদের পক্ষে হবে না বিপক্ষেযাবে সেটা আলোচনা করে দেখতে হবে৷'
তবে জমি লিজ দেওয়ার বিষয়টি রাজ্যের আওতায় পড়ে৷ তাই প্রতিটি রাজ্য সরকার যাতে আলাদা করে জমি অধিগ্রহণ বিল আনতে পারে সেই সংস্থানও রাখা হচ্ছে কেন্দ্রীয় বিলে৷ কিন্তু রাজ্যসভার বিরোধী নেতা অরুণ জেটলি প্রশ্ন তুলেছেন, যদি রাজ্যের আইন এবং কেন্দ্রীয় আইনের মধ্যে কোনও বিরোধ বাধে, সে ক্ষেত্রে তো সংসদের পাস করা আইনই বলবত্ হবে৷ তখন বিষয়টি নিয়ে জটিলতা দেখা দিতে পারে৷ অর্থাত্ , পশ্চিমবঙ্গ সরকার চাইলেও জমি অধিগ্রহণের ক্ষেত্রে একশো শতাংশ কৃষকের সমর্থন লাগবে এমন ব্যবস্থা করতে পারবে না৷ জয়রাম তখন বলেন, বিষয়টি নিয়ে তিনি আইনজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করবেন৷
বিজেপি-র দ্বিতীয় যে দাবি সরকার মেনেছে, তা হল, ২০১১ সলের সেপ্টেম্বরে যখন প্রস্তাবিত বিলটি আনা হয়, তারপর অনেক কর্পোরেট সংস্থা ও শিল্পপতি ভবিষ্যতে শিল্পস্থাপনের জন্য প্রচুর জমি কিনে রেখেছেন৷ সেই সব জমির জন্য বেশি দাম পাননি কৃষকরা৷ তাই সেই সময় থেকে বর্তমান বিলটি পাস হওয়ার পর বিজ্ঞপ্তি জারি হওয়া পর্যন্ত ওই সব জমির ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণ পাবেন মূল মালিক৷ বর্তমান বিলে যে ক্ষতিপূরণের কথা আছে, সেইমতো ওই জমির দাম নির্ধারণ হবে ও তার ৫০ শতাংশ ওই কৃষককে দিতে বাধ্য থাকবেন নতুন মালিকরা৷ বামেরও অবশ্য ওই একই দাবি জানিয়েছিল৷
তৃণমূল ও বামেদের দাবি ছিল, একশো শতাংশ কৃষকের সম্মতি ছাড়া জমি অধিগ্রহণ করা যাবে না, এমন ব্যবস্থা বিলে রাখতে হবে৷ কিন্তু তাতে জয়রাম রাজি হননি৷ আসলে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং-এর মত হল, এমনিতেই জমি অধিগ্রহণ বিল যথেষ্ট কড়া হয়েছে৷ এর থেকে বেশি কড়া করলে শিল্পপতিরা আর বিনিয়োগ করবেন না৷ ডিএমকে নেতা টি আর বালুর আবার বক্তব্য, কেন্দ্র কেন জমি অধিগ্রহণ বিল পাশ করবে? এটা পুরোপুরি রাজ্যের ব্যাপার৷ তাই রাজ্যের হাতেই ছেড়ে দেওয়া হোক৷
বিলে বলা হয়েছে, সরকার যদি নিজে জমি অধিগ্রহণ করে তা হলে প্রয়োজন হলে বিজ্ঞপ্তি জারি করে বিলের ধারা ওই নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে রূপায়ণ নাও করতে পারে৷ বিজেপি-র কিন্তু দাবি ছিল, জমির ক্ষতিপূরণের পরিমাণ পরিবর্তন করা যাবে না৷ এই দাবিও মেনেছে সরকার৷ ভাগচাষীদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টিও জয়রাম মেনে নিয়েছেন৷ কিন্তু অনেক জটিলতা দেখা দেবে বলে অনথিভুক্ত ভাগচাষীদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি মানেননি৷
এ ছাড়াও বিজেপি যে দাবিগুলি করেছিল, তার মধ্যে আছে, জমি অধিগ্রহণের শর্ত নির্দিষ্ট করতে হবে৷ শিল্পপতি চাইলেই পুরো জমি অধিগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না৷ একটি স্বাধীন সংস্থা খতিয়ে দেখবে, কতটা জমি দরকার, ক্ষতিপূরণের পাশাপাশি শিল্প সংস্থার মুনাফার একটা অংশও দিতে হবে কৃষকদের, একজনকে দু-বার উচ্ছেদ করা যাবে না, জমি অধিগ্রহণের সামাজিক প্রভাব কতটা পড়ছে তা দেখতে একটি কমিটি করতে হবে৷ সাংসদ, বিধায়ক ও এনজিও-র প্রতিনিধিরা সেই কমিটিতে থাকবেন, আংশিক জমি অধিগ্রহণ হলে, বাকিটা ইচ্ছেমতো ব্যবহার করার অধিকার কৃষকদের থাকবে, সব অধিগ্রহণ আইনকে এক করে আইনটি করতে হবে৷ এই সব দাবির অনেকগুলিই মেনে নেওয়ার কথা বলেছেন জয়রাম৷
বৃহস্পতিবারের বৈঠকে তৃণমূলের কোনও প্রতিনিধিই ছিলেন না৷ ছিলেন না বিএসপি ও অকালি দলের নেতারাও৷ সিপিএম নেতা বাসুদেব আচারিয়া জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁদের আনা প্রধান কিছু সংশোধনী মানা হয়নি বলে তাঁরা এই বিল মানছেন না এবং বিলটি নিয়ে ভোটাভুটি চাইবেন৷ সমাজবাদী পার্টির রামগোপাল যাদব শেষের দিকে বৈঠকে আসেন৷ তিনি বলেন, তাঁর দল চূড়ান্ত সংশোধিত বিলটি দেখে সিদ্ধান্ত নেবে৷
কীভাবে সম্ভব হল এই মতৈক্য? যে বিজেপি গত কয়েক বছরে একের পর এক বিল পাশের ক্ষেত্রে মনমোহন সিং সরকারের পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে, বৃহস্পতিবারের বৈঠকে তারাই ইউপিএ-র ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হল৷ সরকার তাদের বেশ কিছু সংশোধনী মেনে নেওয়ায় জমি অধিগ্রহণ বিল সমর্থন করতে সম্মত হল বিজেপি৷ তৃণমূল, বামদলগুলি এবং ডিএমকে বিলটির বিরোধিতা করলেও, বিজেপি-র সমর্থন পেয়ে আর কালক্ষেপ করতে চাইছে না সরকার৷ কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়নমন্ত্রী জয়রাম রমেশ বলেছেন, যদি সংসদ সচল থাকে তো সোমবারই সংশোধিত বিলটি পেশ করা হবে৷ তাঁর দাবি, 'বিল নিয়ে মোটামুটি মতৈক্য হয়েছে৷ সকলেই চান বিলটি সংসদের আসন্ন অধিবেশনে পাশ হোক৷' সনিয়া ও রাহুল গান্ধীও দ্রুত বিলটি পাস করাতে চান৷
বৈঠকের শেষে বিজেপি নেত্রী সুষমা স্বরাজ জানিয়েছেন, 'আমরা মোট বারোটি সংশোধনী দিয়েছিলাম৷ সেগুলির অধিকাংশই মেনে নিয়েছে সরকার৷ তাই বিলটি পাস করাতে আমাদের কোনও আপত্তি নেই৷'
বিজেপি-র সম্মতি পেতে বিলে বেশ কিছু পরিবর্তন করতে রাজি হয়েছে সরকার৷ এর মধ্যে বেশ কিছু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন রয়েছে৷ যার ফলে বিলের চরিত্রও কিছুটা বদল হয়ে যাচ্ছে৷ বিজেপি বলেছিল, কৃষকের মালিকানা যাতে বজায় থাকে, সে জন্য জমি শুধু বিক্রি নয়, লিজে দেওয়ারও ব্যবস্থা রাখতে হবে৷ ৩৩ থেকে ৯৯ বছরের লিজ হতে পারে৷ জমি লিজে দিয়ে মাসে মাসে টাকা পাবেন কৃষকরা৷ অবশ্য জমি তাঁরা লিজে দেবেন, না বিক্রি করবেন তা কৃষকই ঠিক করবেন৷ সরকার এই দাবি মেনে নিচ্ছে৷ আজ সর্বদলীয় বৈঠকে জয়রাম বলেছেন, সলিসিটার জেনারেলের সঙ্গে কথা চলছে৷ আইনগত অসুবিধা না থাকলে এটা মেনে নিতে অসুবিধা নেই৷ সিপিএম নেতা বাসুদেব আচারিয়া জানিয়েছেন, 'আমরা বিষয়টি নিয়ে কোনও মত জানাইনি৷ এটা কৃষকদের পক্ষে হবে না বিপক্ষেযাবে সেটা আলোচনা করে দেখতে হবে৷'
তবে জমি লিজ দেওয়ার বিষয়টি রাজ্যের আওতায় পড়ে৷ তাই প্রতিটি রাজ্য সরকার যাতে আলাদা করে জমি অধিগ্রহণ বিল আনতে পারে সেই সংস্থানও রাখা হচ্ছে কেন্দ্রীয় বিলে৷ কিন্তু রাজ্যসভার বিরোধী নেতা অরুণ জেটলি প্রশ্ন তুলেছেন, যদি রাজ্যের আইন এবং কেন্দ্রীয় আইনের মধ্যে কোনও বিরোধ বাধে, সে ক্ষেত্রে তো সংসদের পাস করা আইনই বলবত্ হবে৷ তখন বিষয়টি নিয়ে জটিলতা দেখা দিতে পারে৷ অর্থাত্ , পশ্চিমবঙ্গ সরকার চাইলেও জমি অধিগ্রহণের ক্ষেত্রে একশো শতাংশ কৃষকের সমর্থন লাগবে এমন ব্যবস্থা করতে পারবে না৷ জয়রাম তখন বলেন, বিষয়টি নিয়ে তিনি আইনজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করবেন৷
বিজেপি-র দ্বিতীয় যে দাবি সরকার মেনেছে, তা হল, ২০১১ সলের সেপ্টেম্বরে যখন প্রস্তাবিত বিলটি আনা হয়, তারপর অনেক কর্পোরেট সংস্থা ও শিল্পপতি ভবিষ্যতে শিল্পস্থাপনের জন্য প্রচুর জমি কিনে রেখেছেন৷ সেই সব জমির জন্য বেশি দাম পাননি কৃষকরা৷ তাই সেই সময় থেকে বর্তমান বিলটি পাস হওয়ার পর বিজ্ঞপ্তি জারি হওয়া পর্যন্ত ওই সব জমির ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণ পাবেন মূল মালিক৷ বর্তমান বিলে যে ক্ষতিপূরণের কথা আছে, সেইমতো ওই জমির দাম নির্ধারণ হবে ও তার ৫০ শতাংশ ওই কৃষককে দিতে বাধ্য থাকবেন নতুন মালিকরা৷ বামেরও অবশ্য ওই একই দাবি জানিয়েছিল৷
তৃণমূল ও বামেদের দাবি ছিল, একশো শতাংশ কৃষকের সম্মতি ছাড়া জমি অধিগ্রহণ করা যাবে না, এমন ব্যবস্থা বিলে রাখতে হবে৷ কিন্তু তাতে জয়রাম রাজি হননি৷ আসলে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং-এর মত হল, এমনিতেই জমি অধিগ্রহণ বিল যথেষ্ট কড়া হয়েছে৷ এর থেকে বেশি কড়া করলে শিল্পপতিরা আর বিনিয়োগ করবেন না৷ ডিএমকে নেতা টি আর বালুর আবার বক্তব্য, কেন্দ্র কেন জমি অধিগ্রহণ বিল পাশ করবে? এটা পুরোপুরি রাজ্যের ব্যাপার৷ তাই রাজ্যের হাতেই ছেড়ে দেওয়া হোক৷
বিলে বলা হয়েছে, সরকার যদি নিজে জমি অধিগ্রহণ করে তা হলে প্রয়োজন হলে বিজ্ঞপ্তি জারি করে বিলের ধারা ওই নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে রূপায়ণ নাও করতে পারে৷ বিজেপি-র কিন্তু দাবি ছিল, জমির ক্ষতিপূরণের পরিমাণ পরিবর্তন করা যাবে না৷ এই দাবিও মেনেছে সরকার৷ ভাগচাষীদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টিও জয়রাম মেনে নিয়েছেন৷ কিন্তু অনেক জটিলতা দেখা দেবে বলে অনথিভুক্ত ভাগচাষীদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি মানেননি৷
এ ছাড়াও বিজেপি যে দাবিগুলি করেছিল, তার মধ্যে আছে, জমি অধিগ্রহণের শর্ত নির্দিষ্ট করতে হবে৷ শিল্পপতি চাইলেই পুরো জমি অধিগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না৷ একটি স্বাধীন সংস্থা খতিয়ে দেখবে, কতটা জমি দরকার, ক্ষতিপূরণের পাশাপাশি শিল্প সংস্থার মুনাফার একটা অংশও দিতে হবে কৃষকদের, একজনকে দু-বার উচ্ছেদ করা যাবে না, জমি অধিগ্রহণের সামাজিক প্রভাব কতটা পড়ছে তা দেখতে একটি কমিটি করতে হবে৷ সাংসদ, বিধায়ক ও এনজিও-র প্রতিনিধিরা সেই কমিটিতে থাকবেন, আংশিক জমি অধিগ্রহণ হলে, বাকিটা ইচ্ছেমতো ব্যবহার করার অধিকার কৃষকদের থাকবে, সব অধিগ্রহণ আইনকে এক করে আইনটি করতে হবে৷ এই সব দাবির অনেকগুলিই মেনে নেওয়ার কথা বলেছেন জয়রাম৷
বৃহস্পতিবারের বৈঠকে তৃণমূলের কোনও প্রতিনিধিই ছিলেন না৷ ছিলেন না বিএসপি ও অকালি দলের নেতারাও৷ সিপিএম নেতা বাসুদেব আচারিয়া জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁদের আনা প্রধান কিছু সংশোধনী মানা হয়নি বলে তাঁরা এই বিল মানছেন না এবং বিলটি নিয়ে ভোটাভুটি চাইবেন৷ সমাজবাদী পার্টির রামগোপাল যাদব শেষের দিকে বৈঠকে আসেন৷ তিনি বলেন, তাঁর দল চূড়ান্ত সংশোধিত বিলটি দেখে সিদ্ধান্ত নেবে৷
No comments:
Post a Comment